কর্মক্ষেত্রে নারীর সাজ

কর্মক্ষেত্রে নারীর সাজ:

নারীরা প্রতিনিয়ত কাজের ক্ষেত্র বিস্তৃত করে চলেছেন। করপোরেট অফিস থেকে সরকারি অফিস সবখানেই নারী নিজের যোগ্যতার পরিচয় দিচ্ছেন। পাশাপাশি সামলে চলছেন সংসার।

আধুনিক নারী হাসিমুখে সংসার এবং কর্মক্ষেত্রের চাপ সামলাচ্ছেন। তবে কর্মজীবী নারীর অধিকাংশ সময় কাটে অফিসে। সেক্ষেত্রে ফ্যাশন সচেতন হতে তাদেরকে জানতে হচ্ছে মানানসই ফ্যাশনের হালচাল।আরো জানতে হয় নিজের সাজের সঙ্গে আরামদায়ক পোশাক কোনটি।

পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হয় কর্মক্ষেত্রের পরিবেশের সঙ্গে আবার সেই পোশাকটি মানানসই হচ্ছে কিনা।এখন কর্মক্ষেত্রে নারীরা সালোয়ার-কামিজ ব্যবহারে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। তবে বাঙালি নারীর কাছে শাড়ির আবেদন কম নয়।

তাইতো কর্মক্ষেত্রে হালকা রঙের সুতি,  তাঁত,  কোটা, পাতলা কাজের সিল্ক বা জর্জেট শাড়ি বেছে নিতে পারেন।আবার কর্মপরিবেশের সঙ্গেও বেশ মানানসই হবে।প্রকৃতিতে এখন বৃষ্টির সঙ্গে গরমও রয়েছে। এসময় জর্জেট বা অপেক্ষাকৃত ভারি কাপড় না পরে সুতি বা আরামদায়ক পোশাক ব্যবহার করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।

কর্মজীবী মেয়েদের ব্যাগ একটু বড় হওয়া উচিত। কারণ তাদের ব্যাগে প্রয়োজনীয় কার্ড, কাগজপত্র, নিজের আইডি কার্ড, টিফিন বক্স, পানির বোতল, ছাতা ইত্যাদি সব জিনিস রাখতে হয়। তবে ল্যাপটপ বহন করলে ব্যাগটি আরেকটু বড় হতে হবে।

অফিসে গহনা পরার ক্ষেত্রে ছোট ছোট গহনা পরা ভালো। জুতা এবং ব্যাগের রং কাছাকাছি শেডের মধ্যে বাছাই করলে দেখতে দারুণ লাগবে।অফিসে যাওয়ার ক্ষেত্রে সাজটা একটু হালকা হওয়াই ভালো।

মুখে হালকা ফাউন্ডেশন অথবা ফেসপাউডার ব্যবহার করলে ভালো লাগবে। চোখে চিকন কাজল বা আই লাইনার আর ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক আপনাকে অফিসের সাজে পূর্ণতা এনে দিতে পারে।

পাশাপাশি ভালো ব্র্যান্ডের পারফিউম ব্যবহার করতে পারেন।তবে অফিসে যাওয়ার সময় আরেকটি জিনিস অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। সেটা হলো জুতা নির্বাচন। তবে জুতা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ফ্যাশন বজায় থাকে এবং আরামদায়ক হয় এমন জুতা নির্বাচন করাই ভালো। তাছাড়া শব্দ সৃষ্টি হয় কর্মক্ষেত্রে এমন জুতা অবশ্যই পরিহার করতে হবে।

কারণ এতে অফিসের কাজে বিঘ্ন হতে পারে।নিজের মানানসই লুকের দিকে একটু সচেতন থাকলেই আপনি সহজে অফিসের সাজের জন্য নিজেকে পা

Leave a Reply