কটল্যান্ডের একদল বিজ্ঞানী স্বাভাবিক আলোর গতির চেয়েও আলোর ধীর চলাচলের গতি রূপায়ন করে দেখিয়েছেন। খবর বিবিসি’র।
বিশেষ একটি মুখোশের মারফতে বৈজ্ঞানিক দলটি পৃথক আলোর অণুতে আলোর কণা পাঠান। এতে আলোর কণার আকৃতির পরিবর্তন ঘটে – এবং আলোর স্বাভাবিক গতির চেয়ে কম গতি লক্ষ্য করা গেছে।
আলোর অণু মুক্ত জায়গায় ফিরে গেলেও কম গতিতে চলাচল করতে থাকে। বিজ্ঞান কীভাবে আলোকে দেখছে পরীক্ষাটি সম্ভবত এরই পরিবর্তক।
পরীক্ষামূলক এ কর্মসূচির সহযোগিতায় ছিল স্কটিশ ইউনিভার্সিটি পদার্থ বন্ধনের মিত্র গ্লাসকে অ্যান্ড হ্যরিওট-ওয়াট ইউনিভার্সিটি। জার্নাল সাইন্স এক্সপ্রেস নিবন্ধে তাদের করা পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
![আলোর গতি কমিয়েছে](http://tp.media.tunerpage.com/wp-content/uploads/2015/02/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%80%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87%E0%A6%9B%E0%A7%87.gif)
সম্পূর্ণ হিসেবে আলোর গতিকে বিবেচনা করা হয়। তা হচ্ছে খোলা জায়গায় প্রতি সেকেন্ডে ১৮৬,২৮২ মাইল। ধাতবের ভিতরে যেমন পানি বা কাঁচের মধ্য দিয়ে আলোর বিস্তার খুবই ধীর গতিতে হয় কিন্তু মুক্ত জায়গায় ফিরে আসা মাত্রই আলো উচ্চ গতিতে ফিরে যায়।
অথবা কমপক্ষে যতক্ষণ না পর্যন্ত এটা হয়।
আড়াই বছর আগে এর পরীক্ষকরা আলোর গতি যৎসামান্য ধীর- এবং একে অধিক ধীরে চলাচল দেখতে যাত্রা আরম্ভ করেন। গ্লাসকে ইউনিভার্সিটি’র গবেষণাগারে অধ্যাপক জ্যাক্যুলিন রোমেরো, ডক্টর ড্যানিয়েল জায়োভানিনি এবং সহকর্মীরা পৃথক আলোর অণুতে, আলোর কনার জন্য একটি গতিপথের পরিমাণ নির্মাণ করেন।