মেধা ও মনন শাণিত করতে গরুর দুধের জুড়ি নেই

একজন মানুষ সুস্থ থাকার জন্য চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের যে পরামর্শ দিয়ে থাকেন তার প্রধান অংশেই থাকে গরুর দুধ। ভারতে এক গবেষণায় দুধের গুণ বিশ্লেষণ করে তার মধ্য থেকে সাতটি উপকারিতা উপস্থাপন করা হয়েছে।

১. গরুর দুধ দেহ শক্তিশালী ও মন তরতাজা করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি কার্যকর। মল-মূত্র ত্যাগের মাধ্যমে শরীর সব সময় ফুরফুরে ও সতেজ রাখতে দুধের ভূমিকা অপরিসীম।
২. আহতদের (বিশেষত বুকে জখম পাওয়া) দ্রুত আরোগ্য লাভে গরুর দুধ সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখে।
৩. গরুর দুধ ভোক্তাকে দীর্ঘায়ু লাভে সাহায্য করে। দুধপান যৌবনও ধরে রাখে।
৪. মেধা ও মনন শাণিত করতে গরুর দুধের জুড়ি নেই। এ কারণে দুধের বিজ্ঞাপনে শিশুদের মেধা শাণিত করার কথা তুলে ধরা হয়।
৫. গরুর দুধ অবসাদ ও বিষণœতা দূর করে। দিনমান কাজ শেষে এক গ¬াস দুধ মুহূর্তেই ফুরফুরে করে তুলতে পারে মন-মেজাজ।
৬. মাথা ঘোরা, দেহে বিষাক্ততা, শ্বাসকষ্ট, কাশি, তীব্র তৃষ্ণা ও ক্ষুধা, অনেক দিনের জ্বর দূরীকরণে গরুর দুধ অত্যাধিক কার্যকর।
৭. নারীর রক্তপাত বন্ধে গরুর দুধের জুড়ি নেই। বেশি বেশি গরুর দুধপান করুন, থাকুন সুস্থ ও সতেজ।

Leave a Reply